বিশেষ প্রতিনিধিঃ ফরিদগঞ্জ উপজেলার ১০ নং গোবিন্দিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বাসিন্দা মোঃ রুহুল আমিন ভূইয়া বাড়ির সংলগ্নে পার্শ্ববর্তী আনোয়ার উল্লাহ ভূইয়া অবৈধ ড্রেজার ধারা মাটি বিক্রি করে একটি ঝিল কাটেন সেই ঝিলের কারণে মোঃ রুহুল আমিন ভূইয়ার বাড়ির বিভিন্ন স্থানে বর্তমানে ভূমি ধসে পরছে।
এবং পার্শ্ববর্তী ফলের বাগান সহ বিভিন্ন প্রকার গাছ সহ ভূমি দসে বসৎ বাড়ি,ফসলি জমিন ও বাগান বর্তমানে হুমকির মুখে রয়েছে বলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দেখা যায়।
এই বিষয়ে রুহুল আমিন ভূইয়া বলেন,,আমরা তাদের কাছ থেকে জমি ক্রয় করি তাঁরা জমিন বিক্রি করেও আমাদেরকে দখল দেয়নি।আনোয়ারুল্লা ভূইয়া ও তাহার ছেলে আপেল মাহমুদ ভূইয়া(৫০) ও আলমগীর হোসেন ভূইয়া’দের কাছে জমিন দখল দেওয়ার কথা বললে তাহারা আমাদেরকে হুমকিধামকি এমনকি মারধর করেছে।
রুহুল আমিন ভূইয়া বলেন,আমাদের জমিনের দখল না দিয়ে উল্টো আমাদের ক্রয়কৃত জমিনের কাছ কাটতে আসলে আমার ছেলে বাঁধা প্রধান করলে,তাঁহারা আমার ছেলেকে রামপুর বাজারে ব্যধক মারধর করে আহত করে।উক্ত বিষয়ে আমি বাদী হয়ে ফরিদগঞ্জ থানার মামলা দায়ের করলে আসামি দেরকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং জেল হাজতে প্রেরণ করে।পরবর্তীতে তাহার আপোষ মিমাংসার লক্ষ্যে কোর্ট থেকে জামিনে আসে।
জামিনে আসার পর তাহারা উক্ত বিষয়টি নিয়ে মিমাংসার লক্ষে শালিসে বসতে অস্বীকৃতি জানায়।পরবর্তীতে কোর্টের আইন অনুযায়ী মামলা চলতে থাকে এমনকি ছেলেরা ও আমার ভাইরা কোর্টে গেলে কোর্টের সামনে তারা আমাদেরকে ভাড়াটিয়া লোকজন দিয়ে তাড়া করে এবং মারধর করে।
আমাদের নিজ বসত ভিটার পাশেই অবৈধ ডেজার ধারা তাদের জমিনে মাটি উত্তোলন করে মাটি বিক্রি করে,সেই সময় আমরা তাদেরকে বললে,তারা আমাদেরকে বলেন আমরা ঝিলের প্রতিটি পার মাটিধারা বাধাই করে দেবে।পরবর্তীতে তাদের বিষয়টি অবগত করলে কোনপ্রকার কর্ণপাত না করে আমাদের সাথে উল্টো হুমকি স্বরুপ কথা বলে এবং বলে আপনাদের বাড়ি নদী হয়ে গেলে আমাদের কি।
ড্রেজার ধারা মাটি উত্তোলনের কারণে আমাদের বসতভিটা ও হুমকির মুখে রয়েছে এবং আমাদের ফসলি জমি ও তালের বাগান মাটি ধড়াস পড়ে ঝিলের দিকে পড়ে যাচ্ছে আমরা তাদেরকে এ বিষয়ে বললে ভূঁইয়া আর ছেলেরা কর্ণপাত করে না মত অবস্থায় আমাদের বসতভিটা ও ফসলি জমি রক্ষা করার স্বার্থে আমরা সংবাদ কর্মীদের মাধ্যমে নিও জেলা প্রশাসকের নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছি এবং যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেন।