মোঃ আরিফুল ইসলামঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধ বিধ্বস্ত এই দেশের প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণের উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে চাঁদপুরের হাইমচরে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ৩ বছর ৭ মাস ৩ দিন বঙ্গবন্ধু দেশ পরিচালনা করেছিলেন। সে সময় যুদ্ধ বিধ্বস্ত এই দেশটাকে গড়ে তুলতে তিনি নানামুখী কাজ করেছেন। তখন টাকা পয়সা কিছু ছিলোনা। রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট, হাসপাতাল কিচ্ছু নেই। সেই অবস্থাতেও বঙ্গবন্ধু সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করেছিলেন। কিছু নাই থাকা অবস্থাতেও তিনি মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।
অনুষ্ঠানে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম মেহেদী হাসান, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপু, হাইমচর ইউএনও চাই থোয়াইহলা চৌধুরী,হাইমচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির প্রধানীয়া, সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান নুর হোসেন পাটওয়ারী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব রশিদসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ও আওয়ামীলীগ এবং অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় শিক্ষামন্ত্রী ২০২২-২৩ অর্থ বছরের খরিপ-১/২০২৩-২৪ মৌসুমে উপশী আউশ ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ক্ষুদ্র কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় সুফলভোগী জেলেদের মাঝে বিকল্প কর্মসংস্থানের উপকরণ বকনা বাছুর এবং বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ হতে প্রাপ্ত অনুদানের চেক উপকারভোগীদের হাতে তুলে দেন।