মোঃ আরিফুল ইসলামঃ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং সংগঠনকে আরো গতিশীল করতে হবে। আমাদের মধ্যে যাকিছু মনমালিন্য ও চাওয়া-পাওয়া থাকুকনা কেন! আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য যেমন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তেমনি আওয়ামীলীগের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্যও আগামী নির্বাচনটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই নির্বাচনটি চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন হতে যাচ্ছে।
৮ জুলাই শনিবার চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নং লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসম তিনি নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, আপনাদের মধ্যে যে সমস্ত দিধা দ্বন্দ, মনমালিন্য নিজেদের মধ্যে যাই থাকুকনা কেন সব কিছু দূরে সরিয়ে আমাদের একসাথে কাজ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা পৌঁছে দিতে হবে। চাঁদপুর-৩ আসনের উন্নয়নের কথা পৌঁছে দিতে হবে। মানুষের ভোট যেন আমরা পাই। কোথাও যেন কোন অসুবিধা না হয়। আমরা মানুষের মন জয় করে ভোট পেতে চাই। আমরা কোনপ্রকার জোর জবরদস্তি করে ভোট পাওয়ার চেষ্টা করিনি করবোওনা।
বর্ধীত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, সাধারণ সম্পাদক আলী এরশ্বাদ মিয়াজি।
১০নং লক্ষীপুরের ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খানের সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আরশাদ মিজি ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আঃ কাদির এর যৌথ সঞ্চালনায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে সকাল ১০টায় এই বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি শহিদ উল্যাহ খান, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজিজ খান বাদল, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন জয়নাল পাটওয়ারী, সাবেক প্রচার সম্পাদক আঃ সামাদ টুনু, রাজরাজেশ্বর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান হযরত আলী বেপারী।
১০ নং লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ইউনুস গাজী, সায়েদ আলী আখন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বোরহান খান টেলু, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফারুক মাজী, সাধারণ সম্পাদক শফিক খান, ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সিমা বেগম, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ বেগম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি টিটুসহ প্রতিটি ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।