সুমন আহমেদ : দুর্দিনের পরিক্ষিত ও ছাত্রলীগের ত্যাগী নেতা, দক্ষ যুব সংগঠক আলহাজ্ব মুক্তার হোসেন গাজীকে মতলব উত্তর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চায় তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে। নেতৃত্ব পেতে মাঠ পর্যায়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের পাশাপাশি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতাদের কাছেও নিজেদের অবস্থান তুুলে ধরতে সচেষ্ট সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
সাধারণ সম্পাদক পদে আলহাজ¦ মুক্তার হোসেন গাজীকে চায় তৃৃণমূল আওয়ামী লীগের কর্মীরা। খোজ নিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার ওয়ার্ড থেকে শুরু করে উপজেলায় যুবরাজনীতিতে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। দলের দুঃসমেয়ে বিপদে আপদে তাকে পাশে পেয়েছে দলের সাধারণ কর্মীরা।
সূত্রে জানাযায়, মতলব উত্তরের রাজনীতিতে আলহাজ¦ মুক্তার হোসেন গাজী এক দক্ষ যুব সংগঠক, কর্মী বান্ধব, ত্যাগী, দুর্দিনের পরীক্ষিত আ’লীগ নেতার নাম। ছাত্রজীবন থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে যাচ্ছেন। আগামী উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে দলের কর্মী সমার্থকরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়।
আলহাজ¦ মুক্তার হোসেন গাজী বর্তমানে মতলব উত্তর আ’লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও জহিরাবাদ ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি তিনি আ’লীগের সকল কর্মকান্ডে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। চাঁদপুর-২ আসনে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীদের বিজয় সুনিশ্চিত করতে তার বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে দিন রাত কাজ করেন তিনি।
তৃণমূল আ’লীগের নেতাকর্মীরা বলেন, আলহাজ¦ মুক্তার হোসেন গাজী উপজেলা আ’লীগের কর্মীবান্ধব একজন নেতা। আ’লীগ নেতা কর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার অনন্য স্থান দখল করে আছেন তিনি। তিনি যদি সাধারণ সম্পাদক হয় তাহলে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীরা মূল্যায়ন পাবে এবং তৃণমূলের কর্মীরা একজন কর্মীবান্ধব নেতা পাবেন এমনটা আশা করছেন তারা।
আলহাজ্ব মুক্তার হোসেন গাজী বলেন, আমাকে যদি দল চায় তাহলে আমি আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আছি আমার ব্যক্তিগত কিছু চাওয়ার নেই। আমি বাংলাদেশ আওয়ামী পরিবারের একজন সদস্য। আমাকে আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক করা হলে উপজেলা কমিটির গুরুত্বপূূর্ণ পদগুলোতে সৎ যোগ্য ও দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের মূল্যলন করা হবে ।