রিসোর্ট কেলেঙ্কারীর পর থেকে লেখার কারণে এসব ধর্মব্যবসায়ীর যেসব দালালরা ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে যারা আমাদেরকে বিভিন্ন গজব আযাবের ভয় দেখিয়ে আসছিলেন, এখন তারা নিষ্ক্রিয় কেন! নিশ্চুপ কেন?
স্পষ্ট ভাষায় একটা কথা জানিয়ে দিতে চাই- শেখ হাসিনার বাংলায় কোন সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বা ধর্ম ব্যবসায়ীর ঠাঁই নাই। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
লাইভে এসে ফোনালাপের সত্যতা স্বীকার করেছে নবাবে ভন্ড মামুনুল হক। এতে করে গান্ডুর অনুসারীদের মুখে যে গভীর চুনকালির প্রলেপ পড়েছে, তা থেকে নিজেদের মুখের উদ্ধার কাজ কিভাবে চালাবে তারা? দিনের আলোতে তারা নিজেদের মুখ দেখাতে পারবে তো? নাকি এক এক করে গর্তে ঢুকে পজিশন নেবে? ভন্ড মামুনুলের ইঁদুর বাহিনী দু’দিন আগেও সোশ্যাল মিডিয়া দাবড়ে বেড়িয়েছে।
ওরা বলে আসছিলো, লুচুয়ার ফোন কনভারসেশন নাকি এডিট করা। সবই নাকি সরকারের ফুল প্রুফ প্ল্যান। তারা একাত্তর টিভির ১৪ গুষ্টি উদ্ধার করতে কসুর করেনি। এখন কোথায় গেল তাদের চ্যালেঞ্জ? এখন কেন পায়ূবাদীর প্রবক্তারা ইঁদুরের গর্তে লুকিয়েছে? আল্লাহকে হাজির নাজির করে মামুনুলের ভন্ডামিকে ধামাচাপা দেওয়ার কোর্সটা কি অসম্পূর্ণই রয়ে গেল?
আস্তে আস্তে মামুনুলের গান্ডু হিতৈষীর আবির্ভাব ঘটলো–এরা মামুনুলের কান্ধে হাত রাখলেন,–“ভাইরে আর কাঁদিস না, তোর সাথে আমরা আছি” বলে। প্রত্যক্ষ সমর্থন দিয়েছে বদমাইশ গুলো। যদি মিল খুঁজতে যাই তাহলে কিন্তু নারীদোষে দুষ্ট মামুনুল আর আর তার সমর্থকরা একই চরিত্রের দুইভাই। তারাও একাধিক নারীর ঘাটে আঁজলাভরে জলপান করেছেন।
যখনই মামুনুল স্বীকারোক্তি দিলো তখনই তার সমর্থকরা তাদের রাডার করোনার দিকে ঘুরিয়ে দিলেন। এখন তারা করোনায় মৃতদের কথা তুলে এনে মামুনুলের দোষ ঢাকার চেষ্টা করছেন।
মামুনুলের খাটাশ কমরেড গুলোর কোনো নীতি নেই। এরা মামুনুলের জার্সি পরে খেলতে নেমেছেন।
ভেরি মাচ ডাউট—মামুনুলের আন্ডারওয়্যারও এরা শেয়ার করছেন। এখন করোনায় মৃতদের কথা তুলে এনে মামুনুলের দোষ ঢাকার চেষ্টা করছেন। বুঝিনা এরা এত অসৎ হয় কিভাবে??
মোদ্দা কথা হল, যেকোনো মূল্যে আওয়ামী বিরোধিতা করাই লাগবে। সরকারের বিরোধিতা করতে গিয়ে তারা মামুনুলের অপকর্মকে জায়েজ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। মানবিক মূল্যায়নে এদের মানুষ বলা যায়না। এদেরকে মানুষ বললে মানুষ শব্দের অপমান করা হবে। এরা ইসলামের মেরুদণ্ড গড়ার পরিবর্তে মেরুদন্ডে স্লো পয়জন পুশ করছেন।
