... বিস্তারিত
হাজীগঞ্জে অগ্নিকান্ডে কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা!
সুজন দাসঃ চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে গোডাউন, দোকান ও বসতঘরসহ ১০টি ঘর ও মালামাল পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। গতকাল ৪ই এপ্রিল রোববার রাত আটটার দিকে পৌরসভাধীন ৮নং ওয়ার্ড টোরাগড় গ্রামের কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এই সময় সড়কের দুইপাশে কয়েক শতাধীক যানবাহন আটকা পড়ে জনদূর্ভোগের সৃষ্টি হয়।
আগুনে কামরুল কাজীর এসকেরাফের (ভাঙ্গারী) দোকান, কাদের মোল্লার এসকেরাফের দোকান, আউয়ালের ক্যারেটের (প্লাস্টিকের বড় ঝুুুড়ি) গোডাউন, নজরুল ইসলামের মুদি দোকান, কবির হোসেনের মুদি দোকান ও মজনুর মুদি দোকান, টিটুর ওয়ার্কশপ, নুরুডাক্তারের ফার্মেসী, আফিজ উদ্দিন ও সাহাজ উদ্দিনের বসতঘর ও মালামাল পুুুুড়ে যায়। এ সময় কবিরের বসতঘর এবং একটি মোবাইল টাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় রানা ও মিজান বেপারী জানান, এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে চারদিকে দমকা ও ঘুর্নায়মান বাতাস শুরু হয়। রাত ৮টার দিকে বাতাসে টোরাগড় গ্রামের মনির ফিলিং স্টেশনের সামনে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের দক্ষিণ পাশে একটি খেজুর গাছের শুকানো ডাল উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের ট্রান্সমিটারের উপর পড়ে। এতে আগুনের ফুলকির সৃষ্টি হয়। আর এই ফুলকি বাতাসে উড়ে গাছের নিচে রাখা প্লাস্টিকের ক্যারটের স্তুফে গিয়ে পড়লে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।
দমকা ও ঘুর্নায়মান বাতাসে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং প্লাস্টিকের ক্যারটে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠে। আগুনের তীব্রতার ফলে কেউ ধারে-কাছেও যেতে পারেনি এবং আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। খবর পেয়ে হাজীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে এবং শাহরাস্তি ও কচুয়া ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেয়। পরে স্থানীয় ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও কচুয়াসহ ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দেড়ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে গোডাউন, দোকান ও বসতঘরসহ ১০টি ঘর ও মালামাল পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। গতকাল রোববার রাত আটটার দিকে পৌরসভাধীন ৮নং ওয়ার্ড টোরাগড় গ্রামের কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এই সময় সড়কের দুইপাশে কয়েক শতাধীক যানবাহন আটকা পড়ে জনদূর্ভোগের সৃষ্টি হয়।
আগুনে কামরুল কাজীর এসকেরাফের (ভাঙ্গারী) দোকান, কাদের মোল্লার এসকেরাফের দোকান, আউয়ালের ক্যারেটের (প্লাস্টিকের বড় ঝুুুড়ি) গোডাউন, নজরুল ইসলামের মুদি দোকান, কবির হোসেনের মুদি দোকান ও মজনুর মুদি দোকান, টিটুর ওয়ার্কশপ, নুরু ডাক্তারের ফার্মেসী, আফিজ উদ্দিন ও সাহাজ উদ্দিনের বসতঘর ও মালামাল পুুুুড়ে যায়। এ সময় কবিরের বসতঘর এবং একটি মোবাইল টাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় রানা ও মিজান বেপারী জানান, এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে চারদিকে দমকা ও ঘুর্নায়মান বাতাস শুরু হয়। রাত ৮টার দিকে বাতাসে টোরাগড় গ্রামের মনির ফিলিং স্টেশনের সামনে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের দক্ষিণ পাশে একটি খেজুর গাছের শুকানো ডাল উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের ট্রান্সমিটারের উপর পড়ে। এতে আগুনের ফুলকির সৃষ্টি হয়। আর এই ফুলকি বাতাসে উড়ে গাছের নিচে রাখা প্লাস্টিকের ক্যারটের স্তুফে গিয়ে পড়লে আগুনের সূত্রপাত ঘটে।
দমকা ও ঘুর্নায়মান বাতাসে আগুন দ্রত ছড়িয়ে পড়ে এবং প্লাস্টিকের ক্যারটে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠে। আগুনের তীব্রতার ফলে কেউ ধারে-কাছেও যেতে পারেনি এবং আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। খবর পেয়ে হাজীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে এবং শাহরাস্তি ও কচুয়া ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেয়। পরে স্থানীয় ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও কচুয়াসহ ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট দেড়ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।