সুজন দাসঃ চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে উপজেলা ও পৌর কমিটির উদ্দেশ্যে আসন্ন শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে আনন্দ প্যালেসে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র গীতা ও চন্ডী পাঠের মাধ্যমে শুরু হয়।
পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করেন সুদিপ্ত চক্রবর্ত্তী, চন্ডী পাঠ করেন দিপংকর চক্রবর্ত্তী। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপত্বি করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ হাজীগঞ্জ উপজেলার সভাপতি রোটা রুহিদাস বণিক, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ হাজীগঞ্জ, সহ-সভপতি সঞ্জয় কর্মকার, প্রবীর কুমার সাহা (ফটিক) এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের হাজীগঞ্জ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক সত্যব্রত ভদ্র মিঠুন, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ হাজীগঞ্জ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রোটা. প্রাণকৃষ্ণ সাহা মনা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুখেন্দু রায় চৌধুরী (সুষ্টি), দপ্তর সম্পাদক সুজন দাস।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ হাজীগঞ্জ পৌর শাখার সভাপতি রাধা কান্ত দাস রাজু, সহ সভাপতি প্রদীব কুমার সাহা, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল সাহা, এই ছাড়া হাজীগঞ্জ বিভিন্ন পূজা মন্ডপ থেকে উপস্থিত ছিলেন অনিক কুমার সাহা, এড সুমন দেবনাথ (রাজু), রাখাল চন্দ্র শীল, প্রবীর সাহা, দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, গণেশ চন্দ্র রায়, প্রবীর দেবনাথ, বিদেশ চন্দ্র সাহা, শ্যামল সাহা, মদন সাহা, উত্তম সরকার, শৈলেন চন্দ্র দাস, পুলিন্ড সরকার। এই ছাড়া ও ইউনিয়ন কমিটির পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন ১নং গন্ধবপুর উত্তর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাজিব প্রমূখ।
উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার দূর্গা পুজা প্রতি বছরের নেয় এই বছর ও হাজীগঞ্জ উপজেলায় ২৯টি পূজা মন্ডপে অনুষ্ঠিত হবে। আপনার প্রতিটি পূজা মন্ডপের দায়িত্বরত অবস্থায় থাকবে। গত বছর দুকৃতি কারিদের কারণে আমাদের উপজেলার অধিকাংশ পূজা মন্ডপ ক্ষতি সাধিত হয়েছে। সে জন্য সবাই নিজ নিজ পূজা মন্ডপের প্রতি সবদায় খেয়াল রাখবেন।
আমার সনাতনীরা অন্য ধর্মের ভাইদের সাথে মিলে মিশে পূজা করবো তার জন্য প্রতিটি পূজা মন্ডপে স্থানিয় কমিটি করবেন। কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা গুলো পালন করা চেষ্টা করবেন। অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও দশের মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনার এবং প্রসাদের আয়োজন করা হয়েছে।