রাজীব চন্দ্র শীল: বিএনপির নির্বাহী সদস্য ও সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী ড. আ.ন.ম এহসানুল হক মিলন বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে আমি এই রহিমানগরে একটি ক্রিকেট স্ট্যাডিয়াম তৈরি করে দেবো। যেমন কচুয়াতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করে দিয়েছি ফলে শত শত ইঞ্জিনিয়ার তৈরি হচ্ছে। তেমনি এই রহিমানগর থেকে দেশসেরা ক্রিকেটার বের হবে এই আশা করছি।
১১ জানুয়ারি শনিবার পনশাহী গ্রামের বেলতলী বাজার সংলগ্ন মাঠে পনশাহী ক্রিকেট লীগের(পিসিএল) ফাইনাল খেলার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফাইনাল খেলে ভাতেশ্বর ইয়াং স্টার একাদশ এবং সাহারপাড় একাদশ এবং এতে চ্যাম্পিয়ান হয় সাহারপাড় একাদশ। চ্যাম্পিয়ান দল পায় ১৫০সিসি মোটর সাইকেল আর রানার্স-আপ পায় ৩৫০ লিটার রেফ্রিজারেটর। এছাড়াও ম্যান অব দা ম্যাচ, সেরা ব্যাটস্ ম্যান, সেরা বলিং এর পুরষ্কারও খেলোয়াড়দের দেওয়া হয়।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কচুয়া উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফারুকী, সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ শাহজালাল প্রধান জালাল, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ইসমাইল হোসেন আবেগ, ১২নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ এলাহী সুবাস, পিসিএলের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জাল হোসেন তুহিন, সিনিয়র সহ সভাপতি মো. ওয়াসিম, সহ সভাপতি শিমুল, পনশাহী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো: মনির হোসেন, পিসিএল এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ, জাহাঙ্গীর মুন্সী, ডা. হাবিব, তাজুল ইসলাম, তৌহিদুর ইসলাম, মনির পাঠান, এমরান মজুমদার ও তাবারক উল্লাহ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, খেলা পরিচালনার প্রধান সমন্বয়ক হোসাইন মাহমুদ, মানিক, মনির ফরাজি, মামুন গাজী, সেলিম, সুফিয়ান, নাসিম মুন্সী, শাহজালাল ও বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।
এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিসিএলের সভাপতি সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মো: দিদার হোসেন।
তিনি বলেন, আমাদের পিসিএলের সকল সদস্যদের হাড়ভাঙা পরিশ্রম ও বিদেশী সদস্যদের আর্থিক সহযোগিতায় সাফল্যের সাথে পিসিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ১১তম আসর সম্পন্ন করেছি। আমি পিসিএলের সকল উপদেষ্টা এবং সুদূর প্রবাসে বসে যারা পরামর্শ ও বুদ্ধি দিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।